Pure Ghee
৳ 850.00 – ৳ 3,200.00
ঘাস খাওয়া নিরোগ, দেশি গাভির দুধ থেকে দক্ষ কারিগরের তত্বাবধানে আমাদের ঘি প্রস্তুত করা হয়। এটি তৈরিতে লাকরির চুলায় কড়া এবং নিয়ন্ত্রিত উত্তাপে পরিমিত সময় ধরে জ্বাল করা হয়েছে। ফলে এর স্বাদ এবং ঘ্রাণ যেমন অনন্য তেমনই এর পুষ্টি গুণও রয়েছে অটুট।
Free shipping on orders over $50!
- Satisfaction Guaranteed
- No Hassle Refunds
- Secure Payments
Description
আমাদের ঘি শতভাগ খাঁটি এবং নির্ভেজাল। আপনি নিশ্চিন্তে আমাদের উপর আস্থা রখতে পারেন।
আমাদের ঘি এর বৈশিষ্ট:________________________
- উৎস: ঘাস খাওয়া নিরোগ, দেশি গাভির দুধ থেকে প্রস্তুত
- প্রস্তুত প্রনালী: কড়া এবং নিয়ন্ত্রিত উত্তাপে পরিমিত সময় ধরে জ্বাল করা হয়েছে
- বিশুদ্ধতা: শতভাগ
- বিষয়বস্তু: গাভির দুধের বিশুদ্ধ ক্রিম/সর
- সংরক্ষণ: ঘড়ের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ১২ থেকে ১৮ মাস
- খাদ্যের উপযুক্ততা: গরম ভাত, কফি, সহ যে কোন সুস্বাদু খাবার তৈরিতে
- বিশেষ বৈশিষ্ট্য: ইমিউনিটি বুস্টার, হাড়ের শক্তি, দৃষ্টিশক্তি, স্মৃতিশক্তি ধারণ, মস্তিষ্কের বিকাশ এবং ওজন হ্রাসে সহায়ক।
‘ঘি’ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ, যার অনুবাদ ‘ছিটানো’। এটি এক ধরনের মাখন যা দুধ থেকে বের করা হয়। গরম আবহাওয়ায় মাখন প্রায়ই নষ্ট হয়ে যেত। ঘি আবিস্কারের ফলে এই সমস্যার সমাধান হয়েছে। ঘি’তে দুধের কঠিন পদার্থ থাকে না, তাই এটিকে হিমায়নের প্রয়োজন হয় না। কয়েক সপ্তাহের থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত ঘি ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়।
ম্যাক্রোবায়োটিক নিউট্রিশনিস্টদের মতে, ঘিতে রয়েছে চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন। যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে। স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরল বজায় রাখতেও ঘি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় এই উপমহাদেশে ঘি যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
দুধের পুষ্টিগুণের বাইরেও ঘি এর রয়েছে নিজস্ব কিছু উপকারিতা, আর এজন্যই প্রতিদিন অল্প পরিমাণ হলেও ঘি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলন।
ঘি এর পুষ্টি উপাদান:________________________
- ভিটামিন কে: ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধা এবং হাড় শক্ত করার কাজে লাগে। ঘিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে পাওয়া যায়।
- ভিটামিন এ: ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি, প্রজনন, শারীরিক বৃদ্ধি এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
- ভিটামিন ডি: এই ভিটামিন দেহের ক্যালসিয়াম এবং ফসফেট নিয়ন্ত্রণ করে যা হাড়ের ক্ষয়রোধ করে। এছাড়া ভিটামিন ডি শরীরের হাড়, দাঁত এবং মাংসপেশী সুস্থ ও সবল রাখে।
- ভিটামিন ই: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সব থেকে বেশি কাজ করে ভিটামিন ই।
- ওমেগা থ্রি: ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কর্মক্ষমতা স্বাভাবিক রাখার জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- ব্যাটাইরিক অ্যাসিড: ঘিতে পরিমাণ মত ব্যাটাইরিক অ্যাসিড থাকে যা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
- ব্রেন টনিক: ঘিতে ব্রেনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্রেন টনিক উপস্থিত যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- কনজুগেটেড লিনোলিক এসিড: শরীরের ওজন কমানোর জন্য এটি একটি প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল অ্যাসিড।
এছাড়া ঘিতে আছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, জিংক, আয়রন ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান। এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, চুপ পড়া রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে, মাংসপেশি ও হাড় মজবুত করে, রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।
বিরিয়ানি, কাচ্চি, পোলাউ ইত্যাদি ছাড়াও আপনার পছন্দের খাবারটি আরও সু-স্বাদু এবং সুগন্ধ আনার জন্য এই ঘি উপযুক্ত। যারা ডায়েট করতে চান তার কফিকে আরো সু-স্বাদু এবং পুষ্টিগুণ বৃদ্ধির জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।
Additional information
weight | 2kg, 1kg, 500g |
---|
Reviews
There are no reviews yet.